মেডিকেল প্রতিবেদক, ঢাকা:
রাজধানীর সবুজবাগ ও রমনা থানা এলাকার পৃথক বাসা থেকে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার বিকেল ও রাতে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সবুজবাগের বাসাবো বৌদ্ধমন্দির আহম্মেদবাগ এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে শিবলী সাদিক সৈকত দীপু (২৮) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত ২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন তাকে।
সবুজবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, 'গতরাতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলের বাসা থেকে ওই যুবককে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।'
এসআই মো. জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, 'নিহত যুবক আগে বিকাশের কর্মচারী হিসেবে কাজ করলেও বর্তমানে তার চাকরি চলে যাওয়ায় বিষণ্নতায় ভুগছিলেন। হয়ত এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এমন কাজটি (আত্মহত্যা) তিনি করে থাকতে পারেন। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।'
নিহত দিপুর মামা রফিকুল ইসলাম সোহাগ বলেন, 'আমার ভাগনে পেশায় বিকাশের কর্মচারী ছিল। প্রায় দেড় বছর আগে বিয়ে করে স্বামী-স্ত্রী কলহের জেরে স্ত্রীর ওপর অভিমান করে নিজ রুমে সিলিং ফ্যানে সঙ্গে গলায় ওড়না প্যাঁচিয়ে ফাঁস দেয়। পরে পুলিশকে খবর দিলে তাকে উদ্ধার করে ঢামেকে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।'
অপরদিকে, রাজধানী রমনা সিদ্ধেশ্বরী সার্কুলার রোডের একটি বাসায় মো. আল-আমিন (২৬) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি দোকান কর্মচারী ছিলেন।
রোববার বিকেল ৫টার দিকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রমনা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) প্রদীপ চন্দ্র রায় বলেন, 'আমরা খবর পেয়ে রমনা সিদ্ধেশ্বরী সার্কুলার রোডের ৪৯/এফ নম্বর বাসায় রুম থেকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে কাপড়ের বেল্ট দিয়ে প্যাঁচানো অবস্থায় মরদেহ দেখতে পাই। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।'
এসআই প্রদীপ আরও বলেন, 'বাবা-ছেলের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে বাবার ওপর অভিমান করে গলায় ফাঁস দিয়েছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। মরদেহের ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।'
রাজধানীর সবুজবাগ ও রমনা থানা এলাকার পৃথক বাসা থেকে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার বিকেল ও রাতে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সবুজবাগের বাসাবো বৌদ্ধমন্দির আহম্মেদবাগ এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে শিবলী সাদিক সৈকত দীপু (২৮) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত ২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন তাকে।
সবুজবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, 'গতরাতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলের বাসা থেকে ওই যুবককে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।'
এসআই মো. জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, 'নিহত যুবক আগে বিকাশের কর্মচারী হিসেবে কাজ করলেও বর্তমানে তার চাকরি চলে যাওয়ায় বিষণ্নতায় ভুগছিলেন। হয়ত এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এমন কাজটি (আত্মহত্যা) তিনি করে থাকতে পারেন। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।'
নিহত দিপুর মামা রফিকুল ইসলাম সোহাগ বলেন, 'আমার ভাগনে পেশায় বিকাশের কর্মচারী ছিল। প্রায় দেড় বছর আগে বিয়ে করে স্বামী-স্ত্রী কলহের জেরে স্ত্রীর ওপর অভিমান করে নিজ রুমে সিলিং ফ্যানে সঙ্গে গলায় ওড়না প্যাঁচিয়ে ফাঁস দেয়। পরে পুলিশকে খবর দিলে তাকে উদ্ধার করে ঢামেকে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।'
অপরদিকে, রাজধানী রমনা সিদ্ধেশ্বরী সার্কুলার রোডের একটি বাসায় মো. আল-আমিন (২৬) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি দোকান কর্মচারী ছিলেন।
রোববার বিকেল ৫টার দিকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রমনা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) প্রদীপ চন্দ্র রায় বলেন, 'আমরা খবর পেয়ে রমনা সিদ্ধেশ্বরী সার্কুলার রোডের ৪৯/এফ নম্বর বাসায় রুম থেকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে কাপড়ের বেল্ট দিয়ে প্যাঁচানো অবস্থায় মরদেহ দেখতে পাই। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।'
এসআই প্রদীপ আরও বলেন, 'বাবা-ছেলের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে বাবার ওপর অভিমান করে গলায় ফাঁস দিয়েছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। মরদেহের ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।'
Comments
Post a Comment