সত্য সংবাদ ডেস্ক:
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর দেশের রাজনীতি বড় দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। যার একদিকে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি, আরেক দিকে জামায়াত।
এমতাবস্থায় অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে একত্র করে তৃতীয় আরেকটি বলয় তৈরির কাজ চলছে। যেখানে ইতিমধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ৩টি দল।
সেগুলো হলো এবি পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আপ বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার রাতে এসব তথ্য জানিয়েছেন আপ বাংলাদেশের নেতা রাফে সালমান রিফাত।
নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, 'আমরা বেশ আগে থেকেই একটা তৃতীয় রাজনৈতিক বলয় তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছি। ডাকসু-জাকসু ইলেকশনের পর জাতীয় রাজনীতিতে পরিষ্কার মেরুকরণ হয়ে গেছে।
মেরুর একদিকে পূর্বের মহীরুহ বিএনপি, আরেক দিকে জুলাইয়ের পর বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি গড়ে না ওঠার শূন্যস্থানে উদীয়মান বিকল্প হয়ে ওঠা জামায়াত।'
তিনি বলেন, 'এই দুই বলয়ের বাইরে জুলাইয়ের তারুণ্যনির্ভর দলসমূহের মধ্যে একটা রাজনৈতিক ঐক্যের মাধ্যমে তৃতীয় রাজনৈতিক ধারা দৃশ্যমান রাখার পদক্ষেপ হিসেবে আমরা আপ বাংলাদেশ, এবি পার্টি এবং রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও বোঝাপড়ার জায়গায় এসেছি।'
আমরা চাই, এই ঐক্য বড় হোক। বাংলাদেশপন্থী তরুণেরা একত্র হোক মৌলিকভাবে সততা, নীতি, দেশপ্রেম ও আদর্শ নির্ভর রাজনীতি চর্চার প্রশ্নে।
সেখানে এনসিপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও উন্মুক্ত ও উদাত্ত আহ্বান থাকবে।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক কালচারের পরিবর্তন এবং রাষ্ট্র কাঠামোর গুণগত মৌলিক সংস্কারের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিশীল দেশপ্রেমিক বাংলাদেশপন্থী শক্তি একজায়গায় এসে ভবিষ্যৎ শক্তিশালী গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্ন জাগিয়ে রাখুক। এই দেশে একটা জেনারেশনাল শিফটিং ঘটে গেছে। আগামীর বাংলাদেশ এই জেনারেশনের তরুণরাই নেতৃত্ব দিবে ইনশাআল্লাহ। প্রয়োজন শুধু ধৈর্য, প্রজ্ঞা ও সততার সাথে ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে রাজনৈতিক জার্নিটাতে পথচলা।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর দেশের রাজনীতি বড় দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। যার একদিকে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি, আরেক দিকে জামায়াত।
এমতাবস্থায় অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে একত্র করে তৃতীয় আরেকটি বলয় তৈরির কাজ চলছে। যেখানে ইতিমধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ৩টি দল।
সেগুলো হলো এবি পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আপ বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার রাতে এসব তথ্য জানিয়েছেন আপ বাংলাদেশের নেতা রাফে সালমান রিফাত।
নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, 'আমরা বেশ আগে থেকেই একটা তৃতীয় রাজনৈতিক বলয় তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছি। ডাকসু-জাকসু ইলেকশনের পর জাতীয় রাজনীতিতে পরিষ্কার মেরুকরণ হয়ে গেছে।
মেরুর একদিকে পূর্বের মহীরুহ বিএনপি, আরেক দিকে জুলাইয়ের পর বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি গড়ে না ওঠার শূন্যস্থানে উদীয়মান বিকল্প হয়ে ওঠা জামায়াত।'
তিনি বলেন, 'এই দুই বলয়ের বাইরে জুলাইয়ের তারুণ্যনির্ভর দলসমূহের মধ্যে একটা রাজনৈতিক ঐক্যের মাধ্যমে তৃতীয় রাজনৈতিক ধারা দৃশ্যমান রাখার পদক্ষেপ হিসেবে আমরা আপ বাংলাদেশ, এবি পার্টি এবং রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও বোঝাপড়ার জায়গায় এসেছি।'
আমরা চাই, এই ঐক্য বড় হোক। বাংলাদেশপন্থী তরুণেরা একত্র হোক মৌলিকভাবে সততা, নীতি, দেশপ্রেম ও আদর্শ নির্ভর রাজনীতি চর্চার প্রশ্নে।
সেখানে এনসিপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও উন্মুক্ত ও উদাত্ত আহ্বান থাকবে।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক কালচারের পরিবর্তন এবং রাষ্ট্র কাঠামোর গুণগত মৌলিক সংস্কারের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিশীল দেশপ্রেমিক বাংলাদেশপন্থী শক্তি একজায়গায় এসে ভবিষ্যৎ শক্তিশালী গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্ন জাগিয়ে রাখুক। এই দেশে একটা জেনারেশনাল শিফটিং ঘটে গেছে। আগামীর বাংলাদেশ এই জেনারেশনের তরুণরাই নেতৃত্ব দিবে ইনশাআল্লাহ। প্রয়োজন শুধু ধৈর্য, প্রজ্ঞা ও সততার সাথে ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে রাজনৈতিক জার্নিটাতে পথচলা।
Comments
Post a Comment