সত্য সংবাদ ডেস্ক:
বিশ্বের ১৯টি দেশের নাগরিকদের গ্রিন কার্ড ও নাগরিকত্বের আবেদন স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এই দেশগুলো ইতোমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে এনবিসি নিউজ। প্রতিবেদন বলছে, এর আগে আমেরিকা ওইসব দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া অভিবাসীদের গ্রিনকার্ড পুনরায় যাচাই করার ঘোষণা দিয়েছিল।
সম্প্রতি মার্কিন নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সংস্থার প্রধান জোসেফ এডলো জানান, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাকে এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন। এরপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিল মার্কিন প্রশাসন।
নিউ ইয়র্ক টাইমস প্রথম অভিবাসন স্থগিতাদেশের প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তারা বলেছে, গ্রিন কার্ড এবং নাগরিকত্ব আবেদনকারীদের উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে নতুন নির্দেশনা।
গার্ডিয়ান লিখেছে, মঙ্গলবার ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তা এবং জননিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ১৯টি অ-ইউরোপীয় দেশের অভিবাসীদের দাখিল করা গ্রিন কার্ড এবং মার্কিন নাগরিকত্ব প্রক্রিয়াকরণসহ সমস্ত অভিবাসন আবেদন স্থগিত করা হয়েছে।
এই স্থগিতাদেশ ১৯টি দেশের লোকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যারা ইতোমধ্যেই জুন মাসে আংশিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার শিকার হয়েছিলেন। তালিকায় আছে আফগানিস্তান ও সোমালিয়ার মতো দেশগুলো।
নতুন নীতির রূপরেখা তৈরিকারী সরকারি স্মারকলিপিতে গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে মার্কিন ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের ওপর হামলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ওই হামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে একজন আফগান ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গুলিতে ন্যাশনাল গার্ডের একজন সদস্য নিহত এবং অন্য একজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে ট্রাম্প আক্রমণাত্মকভাবে অভিবাসন ইস্যুকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শহরগুলোতে ফেডারেল এজেন্টদের পাঠিয়েছেন। মার্কিন-মেক্সিকো সীমান্তে আশ্রয়প্রার্থীদের ফিরিয়ে দিয়েছেন।
বুধবারের নির্দেশনায় লক্ষ্যবস্তুভুক্ত দেশগুলোর তালিকায় বার্মা, চাঁদ, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, গিনি, ইরিত্রিয়া, হাইতি, ইরান, লিবিয়া, সুদান এবং ইয়েমেনও রয়েছে। গত জুন মাসে সবচেয়ে কঠোর অভিবাসন বিধিনিষেধের শিকার হয়েছিল এসব দেশ।
আংশিক বিধিনিষেধের শিকার হওয়া ১৯টি দেশের তালিকার অন্যান্য দেশ হল বুরুন্ডি, কিউবা, লাওস, সিয়েরা লিওন, টোগো, তুর্কমেনিস্তান এবং ভেনেজুয়েলা।
নির্দেশনায় অভিবাসীদের দ্বারা সংঘটিত হওয়া বেশ কিছু সাম্প্রতিক অপরাধের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যার মধ্যে ন্যাশনাল গার্ডের ওপর হামলাও অন্তর্ভুক্ত।
আমেরিকান ইমিগ্রেশন লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সরকারি সম্পর্ক বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক শর্বরী দালাল-ধেইনি বলেছেন, সংস্থাটি ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকাভুক্ত দেশগুলোর ব্যক্তিদের শপথ অনুষ্ঠান বাতিল, নাগরিকত্ব প্রাপ্তির সাক্ষাৎকার এবং স্ট্যাটাস সাক্ষাৎকারের সমন্বয়ের প্রতিবেদন পেয়েছে।
বিশ্বের ১৯টি দেশের নাগরিকদের গ্রিন কার্ড ও নাগরিকত্বের আবেদন স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এই দেশগুলো ইতোমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে এনবিসি নিউজ। প্রতিবেদন বলছে, এর আগে আমেরিকা ওইসব দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া অভিবাসীদের গ্রিনকার্ড পুনরায় যাচাই করার ঘোষণা দিয়েছিল।
সম্প্রতি মার্কিন নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সংস্থার প্রধান জোসেফ এডলো জানান, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাকে এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন। এরপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিল মার্কিন প্রশাসন।
নিউ ইয়র্ক টাইমস প্রথম অভিবাসন স্থগিতাদেশের প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তারা বলেছে, গ্রিন কার্ড এবং নাগরিকত্ব আবেদনকারীদের উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে নতুন নির্দেশনা।
গার্ডিয়ান লিখেছে, মঙ্গলবার ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তা এবং জননিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ১৯টি অ-ইউরোপীয় দেশের অভিবাসীদের দাখিল করা গ্রিন কার্ড এবং মার্কিন নাগরিকত্ব প্রক্রিয়াকরণসহ সমস্ত অভিবাসন আবেদন স্থগিত করা হয়েছে।
এই স্থগিতাদেশ ১৯টি দেশের লোকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যারা ইতোমধ্যেই জুন মাসে আংশিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার শিকার হয়েছিলেন। তালিকায় আছে আফগানিস্তান ও সোমালিয়ার মতো দেশগুলো।
নতুন নীতির রূপরেখা তৈরিকারী সরকারি স্মারকলিপিতে গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে মার্কিন ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের ওপর হামলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ওই হামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে একজন আফগান ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গুলিতে ন্যাশনাল গার্ডের একজন সদস্য নিহত এবং অন্য একজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে ট্রাম্প আক্রমণাত্মকভাবে অভিবাসন ইস্যুকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শহরগুলোতে ফেডারেল এজেন্টদের পাঠিয়েছেন। মার্কিন-মেক্সিকো সীমান্তে আশ্রয়প্রার্থীদের ফিরিয়ে দিয়েছেন।
বুধবারের নির্দেশনায় লক্ষ্যবস্তুভুক্ত দেশগুলোর তালিকায় বার্মা, চাঁদ, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, গিনি, ইরিত্রিয়া, হাইতি, ইরান, লিবিয়া, সুদান এবং ইয়েমেনও রয়েছে। গত জুন মাসে সবচেয়ে কঠোর অভিবাসন বিধিনিষেধের শিকার হয়েছিল এসব দেশ।
আংশিক বিধিনিষেধের শিকার হওয়া ১৯টি দেশের তালিকার অন্যান্য দেশ হল বুরুন্ডি, কিউবা, লাওস, সিয়েরা লিওন, টোগো, তুর্কমেনিস্তান এবং ভেনেজুয়েলা।
নির্দেশনায় অভিবাসীদের দ্বারা সংঘটিত হওয়া বেশ কিছু সাম্প্রতিক অপরাধের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যার মধ্যে ন্যাশনাল গার্ডের ওপর হামলাও অন্তর্ভুক্ত।
আমেরিকান ইমিগ্রেশন লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সরকারি সম্পর্ক বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক শর্বরী দালাল-ধেইনি বলেছেন, সংস্থাটি ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকাভুক্ত দেশগুলোর ব্যক্তিদের শপথ অনুষ্ঠান বাতিল, নাগরিকত্ব প্রাপ্তির সাক্ষাৎকার এবং স্ট্যাটাস সাক্ষাৎকারের সমন্বয়ের প্রতিবেদন পেয়েছে।
Comments
Post a Comment